কিছু প্রয়োজনীয় সফটওয়ার :
Avro Soft
Winrar
SHAREit
কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য :
পেন ড্রাইভ থেকে ইন্সটল করুন উইন্ডোজ
এক্সপি/ ভিস্তা/ সেভেন
১। প্রথমেই এখান থেকে ৬.৭৪ মেগাবাইটের WinToFlash সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে নিন।
২। আনজিপের পর WinToFlash অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করুন।
৩। “Windows Setup Transfer Wizard” এর পাশের বাটনে ক্লিক করুন।
৪। নেক্সট বাটনে চাপ দিন।
৫। এবার আপনার উইন্ডোজের (এক্সপি/ভিস্তা/সেভেন) সেটাপ ফোল্ডারের লোকেশন
(হার্ডড্রাইভ অথবা সিডি/ডিভিডি থেকে) এবং আপনার পেনড্রাইভ এর লোকেশন ঠিক করে দিয়ে নেক্সট বাটনে
চাপ দিন।
৬। ওকে করুন.এবার পেনড্রাইভে ফাইল কপি শুরু হবে; কপি শেষ হতে কয়েক মিনিট লাগতে পারে।
৭। কপি হয়ে গেলে ওকে বাটন চাপুন।
ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার বুটেবল উইন্ডোজ এক্সপি/ভিস্তা/সেভেন পেন ড্রাইভ। এবার বায়োসে বুট
প্রায়োরিটি ইউএসবি ডিভাইস করে দিয়ে অনায়াসে সেটাপ করুন আপনার পছন্দের উইন্ডোজ।
বি:দ্র:
* এক্সপির জন্য কমপক্ষে ২ গিগা এবং ভিস্তা/সেভেনের জন্য কমপক্ষে ৪ গিগা পেনড্রাইভ দরকার হবে।
* পেনড্রাইভ বুটেবল করার আগে পেনড্রাইভের সব ডাটা হার্ড ড্রাইভে সেভ করে নেবেন। তবে বুটেবল করার
পর পেনড্রাইভকে সাধারনভাবেই ব্যবহার করতে পারবেন।
২। আনজিপের পর WinToFlash অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করুন।
৩। “Windows Setup Transfer Wizard” এর পাশের বাটনে ক্লিক করুন।
৪। নেক্সট বাটনে চাপ দিন।
৫। এবার আপনার উইন্ডোজের (এক্সপি/ভিস্তা/সেভেন) সেটাপ ফোল্ডারের লোকেশন
(হার্ডড্রাইভ অথবা সিডি/ডিভিডি থেকে) এবং আপনার পেনড্রাইভ এর লোকেশন ঠিক করে দিয়ে নেক্সট বাটনে
চাপ দিন।
৬। ওকে করুন.এবার পেনড্রাইভে ফাইল কপি শুরু হবে; কপি শেষ হতে কয়েক মিনিট লাগতে পারে।
৭। কপি হয়ে গেলে ওকে বাটন চাপুন।
ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার বুটেবল উইন্ডোজ এক্সপি/ভিস্তা/সেভেন পেন ড্রাইভ। এবার বায়োসে বুট
প্রায়োরিটি ইউএসবি ডিভাইস করে দিয়ে অনায়াসে সেটাপ করুন আপনার পছন্দের উইন্ডোজ।
বি:দ্র:
* এক্সপির জন্য কমপক্ষে ২ গিগা এবং ভিস্তা/সেভেনের জন্য কমপক্ষে ৪ গিগা পেনড্রাইভ দরকার হবে।
* পেনড্রাইভ বুটেবল করার আগে পেনড্রাইভের সব ডাটা হার্ড ড্রাইভে সেভ করে নেবেন। তবে বুটেবল করার
পর পেনড্রাইভকে সাধারনভাবেই ব্যবহার করতে পারবেন।
এক্সেলের কিছু সূত্র জেনে নিন কাজে আসবে
Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স। - See more at: http://www.sharenews24.com/index.php?page=details&nc=12&news_id=159#sthash.NeQaiTjx.jWwd37A7.dpuf
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স। - See more at: http://www.sharenews24.com/index.php?page=details&nc=12&news_id=159#sthash.NeQaiTjx.jWwd37A7.dpuf
ঢাকা, ০২ জুলাই ২০১৬:
প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় এখন আর আমাদের কাগজ, কলম ও কেলকুলেটারের উভর নির্ভর
করতে হয় না। আগে যে কাজটি করতে বছর বছর সময় লাগতো এখন চোখের পলকেই
সম্ভব। আর এর সবই হয়েছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। আমাদের প্রতিদিনের কাজে আমরা
মাইক্রেসফট অফিসের বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করি।গতপর্বে আমরা (এক্সেল ব্যবহারকারীর
জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্টকার্ট কী) সম্পর্কে জেনেছি।
প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় এখন আর আমাদের কাগজ, কলম ও কেলকুলেটারের উভর নির্ভর
করতে হয় না। আগে যে কাজটি করতে বছর বছর সময় লাগতো এখন চোখের পলকেই
সম্ভব। আর এর সবই হয়েছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। আমাদের প্রতিদিনের কাজে আমরা
মাইক্রেসফট অফিসের বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করি।গতপর্বে আমরা (এক্সেল ব্যবহারকারীর
জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্টকার্ট কী) সম্পর্কে জেনেছি।
আজ আমরা এক্সলের কিছু মজার মজার ফাংশন যেমন- গসাগু নির্ণয়, লসাগু নির্ণয়,
বর্গমূল নির্ণয়, দিন-তারিখ ইত্যাদি ইত্যাদি নির্ণয়ের ফর্মুলা শেয়ার করা হল যা আপনার
বিভিন্ন কাজে আসবে বলে আমি মনে করি।
বর্গমূল নির্ণয়, দিন-তারিখ ইত্যাদি ইত্যাদি নির্ণয়ের ফর্মুলা শেয়ার করা হল যা আপনার
বিভিন্ন কাজে আসবে বলে আমি মনে করি।
সুত্র গুলি নিম্ন রুপ-
দুটি, তিনটি কিংবা একাধিক সংখ্যার গসাগু নির্ণয় করতে চাইলে GCD ফাংশন ব্যবহার
করে সহজে গসাগু বের করতে পারি।
করে সহজে গসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=GCD(4,16,64)
উত্তর- 4
=GCD(4,16,64)
উত্তর- 4
দুটি, তিনটি কিংবা একাধিক সংখ্যার লসাগু নির্ণয় করতে চাইলে LCM ফাংশন ব্যবহার
করে সহজে লসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=LCM(24,36)
উত্তর – 72
করে সহজে লসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=LCM(24,36)
উত্তর – 72
কোন সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে চাইলে SQRT ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে বর্গমূল
নির্ণয় করতে পারি। কিন্তু Number এর মান অবশ্যই ধনাত্নক হতে হবে।
নির্ণয় করতে পারি। কিন্তু Number এর মান অবশ্যই ধনাত্নক হতে হবে।
Syntax:
=SQRT(81)
উত্তর – 9
=SQRT(81)
উত্তর – 9
কোন সংখ্যার বর্গ বা ঘাত নির্ণয় করতে Power ফর্মুলা টি ব্যবহার করা হয়।
Syntax-
=POWER(5,2)
এখানে 5 হচ্ছে সংখ্যা এবং 2 হচ্ছে ঘাত। উক্ত সিনট্যাক্স টির উত্তর হবে 25.
ROUND আসন্ন মান অর্থাৎ মোটামুটি কাছি অংক দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
যেমন – ২.৫৬৮৫ সংখ্যাটিকে দুই দশমিক আসন্ন মান লিখতে বলা হলে ২.৫৭ লেখা হয়।
এখানে 5 হচ্ছে সংখ্যা এবং 2 হচ্ছে ঘাত। উক্ত সিনট্যাক্স টির উত্তর হবে 25.
ROUND আসন্ন মান অর্থাৎ মোটামুটি কাছি অংক দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
যেমন – ২.৫৬৮৫ সংখ্যাটিকে দুই দশমিক আসন্ন মান লিখতে বলা হলে ২.৫৭ লেখা হয়।
Syntax: =ROUND(18.378,2)
উত্তর – 18.38
উত্তর – 18.38
আজকের দিন (বর্তমান সময়) দিন তারিখ সময় মাস ও বছর জানার জন্য
NOW,Month(Now()) ও YEAR(Now()) ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে তা নির্ণয় করা যায়।
Syntax:
=NOW()
শুধু মাস বের করতে চাইলে?
=Month(Now())
NOW,Month(Now()) ও YEAR(Now()) ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে তা নির্ণয় করা যায়।
Syntax:
=NOW()
শুধু মাস বের করতে চাইলে?
=Month(Now())
শুধু বছর বের করতে চাইলে ?
=YEAR(Now())
=YEAR(Now())
কোন তারিখ কি বার জানতে চাইলে?
=WEEK DAY(“01/01/1990”)
উত্তর- 6 (অর্থাৎ Friday)
=WEEK DAY(“01/01/1990”)
উত্তর- 6 (অর্থাৎ Friday)
কোন তারিখ কি বার জানার জন্য?
=TEXT(“01/01/1990”,ddd)
উত্তর – Friday
=TEXT(“01/01/1990”,ddd)
উত্তর – Friday
এক্সেলের কিছু সূত্র জেনে
নিন কাজে আসবে
সুত্র গুলি নিম্ন রুপ-
দুটি, তিনটি কিংবা একাধিক সংখ্যার গসাগু নির্ণয় করতে চাইলে GCD ফাংশন ব্যবহার করে সহজে গসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=GCD(4,16,64)
উত্তর- 4
=GCD(4,16,64)
উত্তর- 4
দুটি, তিনটি কিংবা একাধিক সংখ্যার লসাগু নির্ণয় করতে চাইলে LCM ফাংশন ব্যবহার করে সহজে লসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=LCM(24,36)
উত্তর – 72
Syntax:
=LCM(24,36)
উত্তর – 72
কোন সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয়
করতে চাইলে SQRT ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে বর্গমূল নির্ণয় করতে
পারি। কিন্তু Number এর মান অবশ্যই ধনাত্নক হতে হবে।
Syntax:
=SQRT(81)
উত্তর – 9
=SQRT(81)
উত্তর – 9
কোন সংখ্যার বর্গ বা ঘাত
নির্ণয় করতে Power ফর্মুলা টি ব্যবহার করা হয়।
Syntax-
- =POWER(5,2)
এখানে 5 হচ্ছে সংখ্যা এবং 2
হচ্ছে ঘাত। উক্ত সিনট্যাক্স
টির উত্তর হবে 25.
ROUND আসন্ন মান অর্থাৎ মোটামুটি কাছি অংক দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমন – ২.৫৬৮৫ সংখ্যাটিকে দুই দশমিক আসন্ন মান লিখতে বলা হলে ২.৫৭ লেখা হয়।
ROUND আসন্ন মান অর্থাৎ মোটামুটি কাছি অংক দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমন – ২.৫৬৮৫ সংখ্যাটিকে দুই দশমিক আসন্ন মান লিখতে বলা হলে ২.৫৭ লেখা হয়।
Syntax:
=ROUND(18.378,2)
উত্তর – 18.38
উত্তর – 18.38
আজকের দিন (বর্তমান সময়)
দিন তারিখ সময় মাস ও বছর জানার জন্য NOW,Month(Now()) ও YEAR(Now()) ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে তা নির্ণয় করা যায়।
Syntax:
=NOW()
শুধু মাস বের করতে চাইলে?
=Month(Now())
Syntax:
=NOW()
শুধু মাস বের করতে চাইলে?
=Month(Now())
শুধু বছর বের করতে চাইলে ?
=YEAR(Now())
=YEAR(Now())
কোন তারিখ কি বার জানতে
চাইলে?
=WEEK DAY(“01/01/1990”)
উত্তর- 6 (অর্থাৎ Friday)
=WEEK DAY(“01/01/1990”)
উত্তর- 6 (অর্থাৎ Friday)
কোন তারিখ কি বার জানার
জন্য?
=TEXT(“01/01/1990”,ddd)
উত্তর – Friday
=TEXT(“01/01/1990”,ddd)
উত্তর – Friday
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন