ইসলামী গুনীজনদের কিছু বানী:
আল্লাহ পাকের সাড়া পেতে দোয়াটি তিনবার পাঠ করুন
বাংলা উচ্চারন: লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু-মিনাজজালিমীন।
অর্থ : হে আল্লাহ ! তুমি ব্যতিত কোন মাবুদ নেই (যা কাছে দয়া, ক্ষমা ও সাহায্য চাওয়া যায়)। তুমি পাক-পবিত্র। আমিই জালিম, আমিই পাপী।
আল্লাহ বলেন্, আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। (আরাফঃ২০৪)বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরিরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে, অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগিদের। আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে যেমনভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারিকে সচল করে।
আরবি (মধ্যপ্রাচ্য) মনিষীদের কিছু উক্তি, মনে রাখলে কাজে দেবে:
১) ধনীদের সাথে আত্মমর্যাদা বজায় রেখে আচরণ করো আর দরিদ্রের সাথে আত্মমর্যাদা ভুলে ব্যাবহার করো। তোমার স্বাভাবিক ব্যাবহার ও বিনয় অকৃত্রিম হতে হবে।
------- (হযরত আব্দুল কাদির জিলানী)
২) অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ আর অজ্ঞ থাকত না।
------- (শেখ শাদী)
৩) পরশ্রীকাতর লোভী ব্যাক্তি কখনোই শান্তি পায় না।
------- (রাবেয়া বসরী)
৪) মৃত্যু এসে যখন মাথায় হাত রাখে, তখন বাদশাহ ফকির উভয়েই সমান হয়ে যায়; কাউকে পার্থক্য করা যায় না।
------- (শেখ সাদী)
৫) যিনি দান করে তার প্রতিদান গ্রহণ করেন না, তিনি প্রকৃত পুরুষ। আর যিনি দান করে তার প্রতিদান গ্রহণ করেন তিনি অর্ধ পুরুষ। আর যিনি দান করেন না, কেবল দান গ্রহণ করেন, তিনি আদৌ পুরুষের মধ্যে গণ্য নন।
------- (আবু হাফস হাদ্দাদ)
৬) যে অন্যের দোষ তোমাকে বলে, সে নিশ্চয়ই তোমার দোষও অপরকে বলে।
------- (হাসান বসরী)
৭) পাপ যতই ক্ষুদ্র হোক তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করিও। আর পুণ্য যতই ক্ষুদ্র হোক, তা আমল করার চেষ্টা করিও।
------- (ইমাম গাজ্জালী)
৮) যে কাজ করতে তোমার মনে সঙ্কোচ আসে, প্রকাশ করতে ভয় পাও, সেটাই পাপ।
------- (জুনায়েদ বোগদাদী)
৯) বিনয় এমন একটা সম্পদ যা দেখে কেউ হিংসা করতে পারে না।
------- (ইমাম শাফেয়ী)
১০) তুমি যদি কারও উপকার করো, তবে সাবধান! কখনো তা কারও কাছে প্রকাশ করোনা। আর কেউ যদি তোমার উপকার করে, তবে সাবধান! কখনো তা ভুলে যেওনা।
------- (আবদুল্লাহ ইবনুল মুকাফফা)
১১) কারো উপরে বেশি নির্ভরশীল হয়ে যেয়ো না। মনে রেখো, অন্ধকারে তোমার নিজের ছায়াও তোমাকে ছেড়ে চলে যায়।
------- (ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা)
১২) প্রকৃত শিক্ষা সেটাই যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায়। সেটা প্রকৃত শিক্ষা নয় যা শুধু মুখস্থ রাখা হয় কিন্তু কোন কাজে লাগানো যায় না।
------- (ইমাম শাফেয়ী)
১৩) শক্তির দ্বারা যে আনুগত্য লাভ হয় তা ক্ষণস্থায়ী, আর ভালবাসার মাধ্যমে যে আনুগত্য অর্জিত হয় তাই চিরস্থায়ী থাকে।
------- (ইবনে জরীর)
১৪) তুমি যখন কোন দুর্বলের উপর হাত উঠাও তখন একথা ভুলে যাও কেন যে, এই মানুষটিকে যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনি তোমার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষমতার অধিকারী।
------- (ওমর ইবনে আব্দুল আজীজ)
১৫) আপনার চিন্তাগুলোকে বিশুদ্ধ পানির চেয়েও পরিষ্কার রাখুন। বিন্দু বিন্দু পানি কণা যেমন সমুদ্র তৈরি করে তেমনি ভাবে আপনার চিন্তাগুলো তৈরি করে আপনার চরিত্রকে,আপনার বিশ্বাসকে।
-----------হযরত আলী (রাঃ)
১৬) টাকার গরমে যে ব্যক্তি অহংকার করে তার সামনে অহংকার করাই বিনয়।
------- (ইমাম গাজ্জালী)
১৭) যদি আপনার চাইতে বয়সে বড় কারো সাথে সাক্ষাত হয় তাহলে তাকে শ্রদ্ধা করুন নিজেকে এই বলে যে, দ্বীনদারী এবং সৎকাজে তিনি আমাকে হারিয়েছেন। আপনার চাইতে বয়সে ছোট কারো সাথে দেখা হলে তাকে সম্মান করুন নিজেকে এই বলে যে, পাপকাজে আমি তাকে হারিয়েছি।
------- (বাকর ইবনে আবদুল্লাহ আল-মুজনি)
১৮) মানুষ কি বলে, সেটা নিয়ে চিন্তিত হয়ো না। ওসব ভেবে ভেঙে পড়ো না। তুমি তোমার পথে অটলথাকে। নিজেকে এমনভাবে গড়ে তোলো, যেন মানুষ তোমার মুখাপেক্ষী হয়ে তোমার কাছে ছুটে আসে।
------- (ইমাম আবু হানিফা)
১) ধনীদের সাথে আত্মমর্যাদা বজায় রেখে আচরণ করো আর দরিদ্রের সাথে আত্মমর্যাদা ভুলে ব্যাবহার করো। তোমার স্বাভাবিক ব্যাবহার ও বিনয় অকৃত্রিম হতে হবে।
------- (হযরত আব্দুল কাদির জিলানী)
২) অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ আর অজ্ঞ থাকত না।
------- (শেখ শাদী)
৩) পরশ্রীকাতর লোভী ব্যাক্তি কখনোই শান্তি পায় না।
------- (রাবেয়া বসরী)
৪) মৃত্যু এসে যখন মাথায় হাত রাখে, তখন বাদশাহ ফকির উভয়েই সমান হয়ে যায়; কাউকে পার্থক্য করা যায় না।
------- (শেখ সাদী)
৫) যিনি দান করে তার প্রতিদান গ্রহণ করেন না, তিনি প্রকৃত পুরুষ। আর যিনি দান করে তার প্রতিদান গ্রহণ করেন তিনি অর্ধ পুরুষ। আর যিনি দান করেন না, কেবল দান গ্রহণ করেন, তিনি আদৌ পুরুষের মধ্যে গণ্য নন।
------- (আবু হাফস হাদ্দাদ)
৬) যে অন্যের দোষ তোমাকে বলে, সে নিশ্চয়ই তোমার দোষও অপরকে বলে।
------- (হাসান বসরী)
৭) পাপ যতই ক্ষুদ্র হোক তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করিও। আর পুণ্য যতই ক্ষুদ্র হোক, তা আমল করার চেষ্টা করিও।
------- (ইমাম গাজ্জালী)
৮) যে কাজ করতে তোমার মনে সঙ্কোচ আসে, প্রকাশ করতে ভয় পাও, সেটাই পাপ।
------- (জুনায়েদ বোগদাদী)
৯) বিনয় এমন একটা সম্পদ যা দেখে কেউ হিংসা করতে পারে না।
------- (ইমাম শাফেয়ী)
১০) তুমি যদি কারও উপকার করো, তবে সাবধান! কখনো তা কারও কাছে প্রকাশ করোনা। আর কেউ যদি তোমার উপকার করে, তবে সাবধান! কখনো তা ভুলে যেওনা।
------- (আবদুল্লাহ ইবনুল মুকাফফা)
১১) কারো উপরে বেশি নির্ভরশীল হয়ে যেয়ো না। মনে রেখো, অন্ধকারে তোমার নিজের ছায়াও তোমাকে ছেড়ে চলে যায়।
------- (ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা)
১২) প্রকৃত শিক্ষা সেটাই যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায়। সেটা প্রকৃত শিক্ষা নয় যা শুধু মুখস্থ রাখা হয় কিন্তু কোন কাজে লাগানো যায় না।
------- (ইমাম শাফেয়ী)
১৩) শক্তির দ্বারা যে আনুগত্য লাভ হয় তা ক্ষণস্থায়ী, আর ভালবাসার মাধ্যমে যে আনুগত্য অর্জিত হয় তাই চিরস্থায়ী থাকে।
------- (ইবনে জরীর)
১৪) তুমি যখন কোন দুর্বলের উপর হাত উঠাও তখন একথা ভুলে যাও কেন যে, এই মানুষটিকে যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনি তোমার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষমতার অধিকারী।
------- (ওমর ইবনে আব্দুল আজীজ)
১৫) আপনার চিন্তাগুলোকে বিশুদ্ধ পানির চেয়েও পরিষ্কার রাখুন। বিন্দু বিন্দু পানি কণা যেমন সমুদ্র তৈরি করে তেমনি ভাবে আপনার চিন্তাগুলো তৈরি করে আপনার চরিত্রকে,আপনার বিশ্বাসকে।
-----------হযরত আলী (রাঃ)
১৬) টাকার গরমে যে ব্যক্তি অহংকার করে তার সামনে অহংকার করাই বিনয়।
------- (ইমাম গাজ্জালী)
১৭) যদি আপনার চাইতে বয়সে বড় কারো সাথে সাক্ষাত হয় তাহলে তাকে শ্রদ্ধা করুন নিজেকে এই বলে যে, দ্বীনদারী এবং সৎকাজে তিনি আমাকে হারিয়েছেন। আপনার চাইতে বয়সে ছোট কারো সাথে দেখা হলে তাকে সম্মান করুন নিজেকে এই বলে যে, পাপকাজে আমি তাকে হারিয়েছি।
------- (বাকর ইবনে আবদুল্লাহ আল-মুজনি)
১৮) মানুষ কি বলে, সেটা নিয়ে চিন্তিত হয়ো না। ওসব ভেবে ভেঙে পড়ো না। তুমি তোমার পথে অটলথাকে। নিজেকে এমনভাবে গড়ে তোলো, যেন মানুষ তোমার মুখাপেক্ষী হয়ে তোমার কাছে ছুটে আসে।
------- (ইমাম আবু হানিফা)
আল্লাহ পাকের সাড়া পেতে দোয়াটি তিনবার পাঠ করুন
বাংলা উচ্চারন: লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু-মিনাজজালিমীন।
অর্থ : হে আল্লাহ ! তুমি ব্যতিত কোন মাবুদ নেই (যা কাছে দয়া, ক্ষমা ও সাহায্য চাওয়া যায়)। তুমি পাক-পবিত্র। আমিই জালিম, আমিই পাপী।
ফজিলতঃ
ক) এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা
এরশাদ করেন, আমি নবী ইউনুসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেছি। তাকে দুঃখ থেকে মুক্তি দিয়েছি।
অনুরুপভাবে যে মুমিনরা এ দোয়া পড়বে আমি তাদেরও বিভিন্ন বালা-মুসিবত থেকে মুক্তি দিব।
-সূরা আল আম্বিয়া: ৮৮।
খ) নবী করিম (সা:) এরশাদ
করেছেন, যে ব্যক্তি হজরত ইউনুস (আ:) এর ভাষায় দোয়া করবে, সে যে সমস্যায়ই থাকুক আল্লাহতায়ালা
তার ডাকে সাড়া দিবেন। - তিরমিজ: ৩৫০৫।
আল্লাহ বলেন্, আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। (আরাফঃ২০৪)বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরিরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে, অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগিদের। আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে যেমনভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারিকে সচল করে।
"বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্থানসহ বিভিন্ন দেশের ওলামায়ে কেরামগণ একমত হয়ে কোরআনের বিভিন্ন সূরা/আয়াত একত্রিত করেছে। যা শুনলে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগিদের উন্নতি হয়।" ডাউনলোড করার লিংকটা নীচে দেয়া হলোঃ
নিজেদেরকে যারা দুঃখী ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মনে করেন এই দোআটি আমল করতে পারেন
আরবি দোআ
«اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ
مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ،
وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ».
বাংলা উচ্চারণ
আল্লা-হুম্মা ইন্নি আ‘ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়াল ‘আজযি ওয়াল কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া দালা‘ইদ দ্বাইনে ওয়া গালাবাতির রিজা-লি
বাংলা অর্থ
হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।
[বুখারী, ৭/১৫৮, নং ২৮৯৩; সেখানে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ দোআটি বেশি বেশি করতেন। আরও দেখুন, বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/১৭৩; আরও দেখুন যা পৃষ্ঠায় ১৩৭ নং এ বর্ণিত হবে।]
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি দৈনিক একশত বার "সুবাহানাল্লাহি
ওয়াবিহামদিহী" পড়বে তার সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। যদিও তা সমুদ্রের ফেনা
পরিমাণ হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস-৬৪০৫: মুসলিম, হাদীস:২৬৯১) আসুন আমরা সবাই আমলটা করার চেষ্টা করি।
বিপদে পড়লে মহানবী (সা:) এই ৩টি দোয়া পাঠ করতে বলেছেন !
দোয়া
৩টি হলো-
১। সাদ ইবনে আবি ওক্কাস রা. বলেন, নবীজি সা. দুঃখ-কষ্টের সময় বলতেন :
লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন। (দোয়া ইউনূস)
লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন। (দোয়া ইউনূস)
অর্থ :
একমাত্র তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিশ্চয়ই আমি
সীমালঙ্ঘনকারী। (তিরমিজি : ৩৫০০)
২। আসমা বিনতে ওমাইর রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু
শিখিয়ে দেব না যা তুমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানির মধ্যে পড়বে। সাহাবী বললেন, অবশ্যই শেখাবেন। নবীজি বললেন, দোয়াটি হচ্ছে : ‘আল্লাহু আল্লাহ রব্বী লা উশরিকু বিহি শাইয়ান।’
অর্থ : আল্লাহই আল্লাহ আমার প্রতিপালক। আমি তার সঙ্গে কোনো
কিছু শরিক করি না। (আবু দাউদ : ১৫২৫)
৩। আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন :
আল্লাহুম্মা লা সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান, ওআনতা তাজআলুল হুযনা সাহলান ইযা শিইতা।
আল্লাহুম্মা লা সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান, ওআনতা তাজআলুল হুযনা সাহলান ইযা শিইতা।
অর্থ : ইয়া আল্লাহ, কোনো বিষয় সহজ নয়। হ্যাঁ,
যাকে তুমি সহজ করে দাও। যখন তুমি চাও তখন তুমি মুশকিলকে সহজ করে
দাও। (ইবনে হিব্বান : ৯৭৪)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন